রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:১৯ পূর্বাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা :
সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তিও পাল্টে যাচ্ছে ! তাই বদলাতে হচ্ছে আমাদেরও। আপনি এখন দেখতে পাচ্ছেন সিটি নিউজ পোর্টালের আপডেট ভার্সন। নতুন সাইটে আপনি আরো দ্রুততার সাথে ঝপটপ খবর পড়ে নিতে পারবেন। ২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত আমরা ছয় বার সাইট আপডেট করেছি। অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির ক্ষমা প্রার্থণা: ওয়েব সাইটটি আপডেট করার সময় পুরনো সাইটের কমবেশি ১০ শতাংশ খবর ”ডাটালস” এর কারণে কোনও পুরনো লিঙ্ক নাও খুলতে পারে। এটা একান্তই টেকনিক্যাল গ্রাউন্ড। যে কারণে সিটি নিউজের সম্পাদকীয় বিভাগ আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থী। সঙ্গে থাকুন।

আমরাও হেফাজতে ইসলামীর অংশীদার: মামুন মাহমুদ

সিটি নিউজ / ৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেছেন, ২০১৩ সালে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের অইসলামীক কার্যক্রমের প্রতিবাদ করার জন্য এ হেফাজতে ইসলামের সৃষ্টি হয়েছিলো। এবং সেই সময়ে হেফাজতে ইসলাম ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে যে জোয়ার উঠিয়েছিলো সেই চট্টগ্রামের সমুদ্রের কিনার থেকে ঢাকার শাপলা চত্বরে যে ঢেউ উঠিয়েছিলো, তখন সেই ঢেউয়ে ফ্যাসিবাদীর গদি কিন্তু তছনছ হয়ে গিয়েছিলো।

কিন্তু আমরা সেই সুফল তখন গ্রহণ করতে পারি নাই। সেই সময়ে আমরাসহ সারা বাংলাদেশের ৯৯ ভাগ মুসল্লির সমর্থন ছিলো এ হেফাজতের ইসলামের পক্ষে। কারণ, আমরা সবাই মুসলমান এবং আমরা সবাই এটাকে ধারণ করি, এটাকে লালন করি। আমরা যে যেই দলই করি। কেউ বিএনপি করে কেউ অন্যান্য দল করে কিন্তু আমাদের সবারই কিন্তু একটাই পরিচয় আমরা মুসল্লি।

শুক্রবার (২১ মার্চ) শহরতলীর নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদ গাহ মাঠ প্রাঙ্গণে হেফাজতে ইসলামের ইফতার মাহফিলে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

মামুন মাহমুদ বলেন, যেহেতু এটি একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। এবং এটা ইসলামকে ধারণ করে ও অইসলামীক কার্যক্রমের প্রতিবাদে এটি সৃষ্টি হয়েছিলো, সে হিসেবে আমরা আপামর জনসাধারণ হেফাজতের পাশে ছিলাম এবং ইসলামকে সমর্থন করতে গিয়ে আমরাও আমাদের বুকের রক্ত দিয়েছিলাম।

তিনি আরও বলেন, আপনারা জানেন ৫ই মে শাপলা চত্বরে যে ঘটনা ঘটেছিলো সেই রকমই হৃদয়বিধারক ঘটনা ঘটে ছিলো চিটাগাংরোড এলাকায় আমার বাসার সামনে। সেই দিনে ২ ঘন্টায় প্রায় ২২ জন সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছিলো। সেই দিন যে আমরা হেফাজতের পাশে ছিলাম, তার জের কিন্তু আমরা আজও পর্যন্ত দিয়ে যাচ্ছি। সেই দিনের সেই ঘটনায় আমাদের সকল বিএনপির নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে এবং আমার বিরুদ্ধেও ১০টি মামলা হয়েছে। সেই মামলায় আমি ৩৯ দিন জেল খেটেছি এবং অনেক আলেম ওলামাও সেদিন আমার সাথে জেল খেটেছে। কাজেই হেফাজতে ইসলামীর অংশীদার কিন্তু আমরাও। আমরা সকলে হেফাজতে ইসলামীর অংশীদার। এখানে কেউ এককভাবে হেফাজতে ইসলামীর অংশীদার নয়।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

বিভাগীয় সংবাদ এক ক্লিকেই