শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:০৭ অপরাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা :
সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তিও পাল্টে যাচ্ছে ! তাই বদলাতে হচ্ছে আমাদেরও। আপনি এখন দেখতে পাচ্ছেন সিটি নিউজ পোর্টালের আপডেট ভার্সন। নতুন সাইটে আপনি আরো দ্রুততার সাথে ঝপটপ খবর পড়ে নিতে পারবেন। ২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত আমরা ছয় বার সাইট আপডেট করেছি। অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির ক্ষমা প্রার্থণা: ওয়েব সাইটটি আপডেট করার সময় পুরনো সাইটের কমবেশি ১০ শতাংশ খবর ”ডাটালস” এর কারণে কোনও পুরনো লিঙ্ক নাও খুলতে পারে। এটা একান্তই টেকনিক্যাল গ্রাউন্ড। যে কারণে সিটি নিউজের সম্পাদকীয় বিভাগ আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থী। সঙ্গে থাকুন।

শনিবার শিশুদের খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল

সিটি নিউজ / ৫৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৯ মে, ২০২৪

জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের আওতায় জেলার ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪৭৯ জন শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন এলাকা ব্যতীত ৫ উপজেলার ক্যাপসুল গ্রহণকারী শিশুদের বয়সসীমা ৬ থেকে ৫৯ মাস (প্রায় ৫ বছর)।
আগামী ১ জুন (শনিবার) জেলায় দিনব্যাপী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মুহাম্মদ মুশিউর রহমান। বুধবার (২৯ মে) জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে এক ওরিয়েন্টেশন সভায় জেলা সিভিল সার্জন ডা. মুশিউর রহমান জানান, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের এলাকার বাইরে জেলার ৫ উপজেলায় দুই গ্রেডে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ৪১ হাজার ১৭৮ জন শিশুকে নীল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ লাখ ৯০ হাজার ৩০১ শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
তিনি জানান, জেলায় স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্র রয়েছে ১ হাজার ৫৬টি। এতে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মীসহ প্রতি কেন্দ্রে মোট ২ জন করে শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন। দিবসটি পালনের জন্য সর্বস্তরের জনগোষ্ঠিকে অবহিত করার জন্য নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন ও উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের মাধ্যমে সর্বত্র মাইকে প্রচারণার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে দিবসটি সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করেছেন। জেলা তথ্য বিভাগ এর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে জনগণের মাঝে সচেতনতামূলক প্রচারণা অব্যাহত আছে।
তিনি আরও জানান, জেলার মসজিদগুলোতে মাইকের মাধ্যমে জানানোর জন্য ইমামদের প্রতি নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। যেসব এলাকায় শিশুদের বাদ পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেসব এলাকাগুলোতেও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে ইটভাটা, বেদেপল্লী, পথশিশু, চর এলাকা, এতিমখানা, বস্তিসহ অন্যান্য দুর্গম এলাকাগুলোতে ক্যাম্পেইনের পরবর্তী চারদিন অনুসন্ধান চালানো হবে। কোনো শিশু যদি ক্যাম্পেইনের দিন বাদ পড়ে যায় তাহলে পরেও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে খেতে পারবে। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল (ভিক্টোরিয়া) হাসপাতাল এবং প্রতিটি উপজেলা হাসপাতালে বিশেষ মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
ওরিয়েন্টেশন সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা অফিসার আসিফ মাহমুদ, ইউনিসেফ কনসালটেন্ট ডা. লী শান্তা মন্ডল, জেলা ইপিই সুপারিনটেনডেন্ট মো. লুৎফর রহমান, জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক স্বপন দেবনাথ, স্টোর কিপার (ইপিআই) শওকত জামান। সভায় প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন মেডিকেল অফিসার ডা. শিল্পী আক্তার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

বিভাগীয় সংবাদ এক ক্লিকেই