বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৮ পূর্বাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা :
সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তিও পাল্টে যাচ্ছে ! তাই বদলাতে হচ্ছে আমাদেরও। আপনি এখন দেখতে পাচ্ছেন সিটি নিউজ পোর্টালের আপডেট ভার্সন। নতুন সাইটে আপনি আরো দ্রুততার সাথে ঝপটপ খবর পড়ে নিতে পারবেন। ২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত আমরা ছয় বার সাইট আপডেট করেছি। অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির ক্ষমা প্রার্থণা: ওয়েব সাইটটি আপডেট করার সময় পুরনো সাইটের কমবেশি ১০ শতাংশ খবর ”ডাটালস” এর কারণে কোনও পুরনো লিঙ্ক নাও খুলতে পারে। এটা একান্তই টেকনিক্যাল গ্রাউন্ড। যে কারণে সিটি নিউজের সম্পাদকীয় বিভাগ আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থী। সঙ্গে থাকুন।

মহান বিজয় দিবসে জিয়ার বিশাল র‌্যালি, হাজার হাজার নেতাকর্মীদের ঢল

সিটি নিউজ / ১১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়ার নেতৃত্বে বিশাল র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে শহরের ডিআইটি এলাকা থেকে জাকির খানের পক্ষে এ র‌্যালিটি বের করা হয়।

এর আগে জিয়ার র‌্যালিকে কেন্দ্র করে ডিআইটি এলাকায় মহানগর স্বেচ্ছসেবক দলের হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ঢল নামে। এদিন সকাল থেকেই মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আওতাধীন বিভিন্ন পাড়া মহল্লা থেকে হাজার হাজার নেতকর্মী ও সমর্থক খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে ডিআইটি এলাকায় জড়ো হয়। সকল নেতাকর্মীরা উপস্থিত হওয়ার পর সেখান থেকে মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা জিয়ার নেতৃত্বে বের করা হয় একটি বিশাল র‌্যালি। র‌্যালিতে থাকা হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সমর্থকরা জাতীয় পতাকাসহ রঙ বেরঙয়ের ব্যানার ফ্যাস্টুন ও প্লাকার্ড হাতে নিয়ে ‘আজকের এ দিনে জিয়া তোমায় মনে পড়ে, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া লও লও লও ছালাম’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন। এ সময় হাজার হাজার নেতাকর্মীদের স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে গোটা নগরী। পরে র‌্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মহানগর বিএনপির সাবেক কার্যালয়ের সামনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্যদিয়ে শেষ হয়।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জিয়া বলেন, আজকের এদিনে আমি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি শহীদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ জাতির সেইসব শ্রেষ্ঠ সন্তানদের যাদের আত্মত্যাগে আজকে আমরা স্বাধীন জাতি। আমি তাদের প্রতি জানাই বিন¤্র শ্রদ্ধা।

তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবদান কখনো অস্বীকার করা যাবেনা। বাঙালি জাতিকে শোষণ ও বঞ্চনার হাত থেকে মুক্তির জন্য তিনি ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন এবং দলমত, জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য আহ্বান জানান। জিয়াউর রহমানের এ ঘোষণা জাতিকে উজ্জীবিত করে। তিনিই প্রথম পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সূত্রপাত ঘটান। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার জিয়াউর রহমানের সেই ইতিহাসকে মুছে ফেলতে চেয়েছিলো। কিন্তু যার নাম টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে সেই নাম কি কখনো মুছা যায়? যায়না। জিয়াউর রহমান আছে থাকবে, যতদিন এ দেশ আছে।

তিনি আরও বলেন, আমি সত্যিই গর্ববোধ করি, আমি এমন একটা দলের রাজনীতির সাথে জড়িত যার প্রতিষ্ঠাতা একজন স্বাধীনতা ঘোষক, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। আমি গর্ববোধ করি, কারণ আমি এমন এক নেতার রাজনীতি করি যিনি হাজার ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েও কখনও ওই ফ্যাসিস্টদের কাছে মাথা নত করেন নি। আমার সেই প্রাণপ্রিয় নেতা জাকির খান খুব শীঘ্রই কারামুক্ত হবেন, আপনারা সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা শাহীন আহমেদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ রাজন, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জনী দেওয়ান, আনোয়ার গাজি, শাহিনুর ইসলাম সুমন, মোজাম্মেল, মো: আলী, পরান মিয়া, মো: ওয়াসিম, মো: সাইফুল প্রমূখ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

বিভাগীয় সংবাদ এক ক্লিকেই